Posts
সারাংশ লিখন 19 । WB PSC CLERKSHIP Main Exam
সহনশীলতা ও সামাজিক সম্প্রীতি (Tolerance and Social Harmony)
সহনশীলতা হলো একটি উন্নত সমাজের ভিত্তি। এর অর্থ হলো ভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি, ভাষা বা মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধা দেখানো এবং তাদের অস্তিত্ব মেনে নেওয়া। আজকের বিশ্বে যেখানে মানুষ ভিন্ন ভিন্ন পটভূমি থেকে আসে, সেখানে সামাজিক শান্তি ও সংহতি বজায় রাখার জন্য সহনশীলতার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। অসহিষ্ণুতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার অভাব সমাজে ভুল বোঝাবুঝি, সংঘাত এবং বিভাজন সৃষ্টি করে। ইতিহাস সাক্ষী যে, যেখানে সহনশীলতা অনুপস্থিত, সেখানেই অস্থিরতা ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। সহনশীলতা আমাদের ভিন্ন ভিন্ন মানুষের কাছ থেকে শেখার সুযোগ করে দেয় এবং আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও প্রসারিত করে। একটি জাতি তখনই সত্যিকারের উন্নতি লাভ করতে পারে, যখন তার নাগরিকরা একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হয় এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে। তাই, একটি উন্নত ও প্রগতিশীল সমাজ গড়তে হলে পরিবার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে সহনশীলতার মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক।
সহনশীলতা: সংহতির চাবিকাঠি
সহনশীলতা হলো উন্নত সমাজের ভিত্তি, যার অর্থ ভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি ও মতাদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা। সামাজিক শান্তি বজায় রাখতে এই গুণের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। অসহিষ্ণুতা সমাজে সংঘাত ও বিভাজন সৃষ্টি করে, যার নজির ইতিহাসে আছে। সহনশীলতা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করে এবং ভিন্ন মানুষের কাছ থেকে শেখার সুযোগ দেয়। প্রগতিশীল সমাজ গড়তে হলে প্রতিটি নাগরিকের মধ্যে সহানুভূতি ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করা আবশ্যক।